#ঢাকা: বাংলাদেশে ফের ভয়াবহ রূপ নেওয়ার পথে এগোচ্ছে করোনাভাইরাস (Coronavirus) সংক্রমণ। লাগাতার বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমনকী ভ্যাকসিনের পর্যাপ্ত জোগানও নেই। বিপদ আরও বাড়িয়ে বিধিনিষেধ না মানার অভিযোগ উঠছে বারবার। সম্প্রতি ঈদের কারণে বিধিনিষেধ শিথিল করায় বিভিন্ন জায়গায় বিপুল জমায়েতের অভিযোগও উঠেছে। এহেন সংকট কালে পরিস্থিটি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফের একবার সেনা মোতায়েন করেছে হাসিনা সরকার। দেশজুড়ে কড়া লকডাউন সফল করতে রাস্তায় টহল দিচ্ছে সেনাবাহিনী।
শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে কঠোর বিধিনিষেধের জারি হয়েছে বাংলাদেশজুড়ে। এই বিধিনিষেধে সকল সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে বন্ধ রাখা হয়েছে গণপরিবহণও। নিষেধাজ্ঞা বলবৎ করতে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও র্যাব-সহ সমস্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত লাগু থাকবে ‘সবচেয়ে কঠোরতম’ বিধিনিষেধ। সংবাদমাধ্যমকে এই লকডাউনের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ রুখতে এই ক্ষেত্রে ভারতের দিল্লি ও মুম্বইয়ের সাফল্যের চিত্র দেখেই ‘সবচেয়ে কঠোরতম’ লকডাউনের পথে হেঁটেছে হাসিনা (Sheikh Hasina) প্রশাসন।
যদিও দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের ফলে মৃত্যু কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সকাল আটটা থেকে আজ শুক্রবার সকাল আটটা পর্যন্ত) করোনায় মারা গিয়েছেন ১৬৬ জন। মৃত্যুর এই সংখ্যা গত ১৭ দিনের মধ্যে সবচেয়ে কম।
ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে করোনার ডেল্টা প্রজাতি থাবা বসিয়েছে। এই প্রজাতির দাপটে গত ৭ জুলাই প্রথম দৈনিক মৃত্যু ২০০ ছাড়িয়েছিল। এরপর থেকে গত ২০ জুলাই পর্যন্ত অধিকাংশ দিন মৃত্যু ছিল ২০০-এর উপরেই ছিল। গত ১৯ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ২৩১ জনের মৃত্যু ঘটেছিল ওপার বাংলায়। গত তিন দিন ধরে মৃত্যু অবশ্য ২০০-এর নীচে রয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতি মোটেই সুখকর নয়। তাই সেনাবাহিনী নামিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার।
Follow us on
Download News18 App
Monthly Archives: February 2024
‘রূপকথার চেয়েও বেশি কিছু’
ফায়ে যখন দায়িত্ব পেয়েছিলেন, তখন শিরোপা জেতা দূরে থাক, টুর্নামেন্টে আইভরিকোস্টের আর কোনো ম্যাচই নেই বলে ধরে নিয়েছিলেন প্রায় সবাই।
source
বৈদ্যুতিক গাড়ি থেকেই একদিন বাড়িতে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে, এটা কী ভাবে সম্ভব?
electric cars could one day power your house- Photo- Representative
#কলকাতা: গ্লোবাল ওয়ার্মিং (Global Warming) এবং জলবায়ু পরিবর্তনের (Climate Change) সম্ভাব্য বিপর্যয়কর প্রভাবগুলি রোখার জন্য় বৈদ্যুতিক যানবাহন (Electric Vehicles) গুরুত্বপূর্ণ। দেশের বেশ কয়েকটি সংস্থা ইতিমধ্যেই বৈদ্যুতিক গাড়ি (Electric vehicle) বাজারে এনেছে। পরিবেশ বাঁচাতে জ্বালানি-চালিত গাড়ির বদলে ইলেকট্রিক গাড়ি ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই। ইতিমধ্যেই ইলেকট্রিক বাইক বা স্কুটিও বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বহু মানুষ জ্বালানি-গাড়ি ছেড়ে ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যবহার শুরু করছেন। পরিবেশ বাঁচাতে এর একাধিক গুরুত্ব রয়েছে। পাশাপাশি ইলেকট্রিক গাড়ি ব্যবহারের আরও কিছু সুবিধা রয়েছে। বৈদ্যুতিক গাড়িগুলি কেবল তাদের ব্যাটারির (Battery) শক্তি (Electricity from Electric Car) ব্যবহার করে আগামীদিনে লাখ লাখ পরিবারকে বিদ্যুৎ (Electricity) সরবরাহ করতে পারে। গাড়ির ব্যাটারির বিদ্যুৎ সংরক্ষণের পরিবর্তে গ্রিডে (Grid) আবার প্লাগ করা যেতে পারে। এই কৌশলটি জাপানে (Japan) চালু হয়েছিল। অনেক বৈদ্যুতিক যানবাহন (Electric Vehicle) তাদের অনবোর্ড ব্যাটারি ব্যবহার করার ক্ষমতা সহ উৎপাদিত হচ্ছে। যাতে তারা প্রয়োজনে এই বিদ্যুৎ ফেরত পাঠাতে পারে, সেটা মালিকের বাড়িই হোক বা বিদ্যুতের গ্রিডই হোক না কেন। এই প্রযুক্তিগুলি প্রধানত পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক বা গ্রিডে চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য সরকার এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রস্তুতকারকরা ব্যবহার করছে।
বিশাল ব্যাটারিগুলি ব্যবহার করার ক্ষমতা ভবিষ্যতের ব্যবস্থাপনা এবং ক্লিনার গ্রিডগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত। বিদ্যুৎ উৎপন্ন করার জন্য জীবাশ্ম জ্বালানি (Fossil Fuels) পোড়ানোর পরিবর্তে আমাদের উচিত প্রচুর পরিমাণে বায়ু এবং সৌরবিদ্যুতের মতো পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস (Renewable Sources) ব্যবহার করা এবং সেই বিদ্যুৎ ব্যাটারিতে সংরক্ষণ করা উচিত। তাই পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎস থেকে বৈদ্যুতিক যানবাহন (Electric Vehicle ) চার্জ করে আমরা আমাদের গ্রিনহাউজ গ্যাসের নির্গমন কমাতে পারি।
আরও পড়ুন – Viral Video: নিজে জানাননি, কিন্তু ‘এই’ সুন্দরী ফাঁস করলেন Shardul Thakur Engagement-র ভিডিও
পরিকল্পনাটি দুর্দান্ত শোনাচ্ছে, তাই না? তবে এটা কাজে করা বেশ জটিল। কারণ বিদ্যুৎ সঞ্চয় করা কঠিন। কিন্তু আমরা ইতিমধ্যেই বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ সঞ্চয় করে রাখি- আমাদের গাড়িতে। ব্রিটেনের ২৭ মিলিয়ন পরিবারের মধ্যে প্রায় ১% বর্তমানে একটি EV-এর মালিক, প্রতিটি গাড়িতে গড়ে ৬০ কিলো ওয়াটের ব্যাটারি রয়েছে। এই ৩ লাখ ইভি ১৮ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চয় করতে পারে। যা পাওয়ার হাউজগুলিতে কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ব্রিটেনের (UK) স্নোডোনিয়াতে (Snowdonia) ডিনারউইগ পাম্প করা স্টোরেজ প্ল্যান্টের চেয়েও বেশি, এটিতে প্রায় ৯ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সংরক্ষণ করার সুবিধা আছে।
২০৩০ সালের মধ্যে ব্রিটেনের রাস্তায় প্রায় ১১ মিলিয়ন বৈদ্যুতিক যানবাহন থাকতে পারে। অনুমান করা হচ্ছে যে এই গাড়িগুলির ৫০% অব্যবহৃত শক্তিকে গ্রিডে ফেরত দিতে সক্ষম হবে। যাতে করে ৫.৫ মিলিয়ন পরিবারকে বিদ্যুৎ দেওয়ার সুযোগ আসবে।
কী ভাবে আমরা এটা করতে পারি?
একটি প্রযুক্তিগত স্তরে গাড়িগুলিকে গ্রিডকে পাওয়ার দেওয়ার ব্যবস্থা কররা জন্য তিনটি জিনিস ঘটতে হবে। প্রথমত, গাড়ি থেকে চার্জিং পয়েন্টে বিদ্যুতের দ্বি-মুখী স্থানান্তরের ব্যবস্থা করতে হবে। এই সিস্টেমটি ভেহিকেল টু গ্রিড (Vehicle-to-Grid) নামে পরিচিত। ফুকুশিমা বিপর্যয় (Fukushima Disaster) এবং পরবর্তী বিদ্যুতের ঘাটতির পরে জাপানে প্রথমবার এটি চালু করা হয়েছিল। কিন্তু প্রযুক্তিকে রোল আউট করার জন্য আরও উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গাড়ি থেকে গ্রিডে চার্জিং হার্ডওয়্যার ইনস্টলেশন, গাড়ির সামঞ্জস্যতা এবং বিদ্যুতের বাজার পরিবর্তন। এছাড়াও দ্রুত চার্জিং সরঞ্জামের সমাধান করা প্রয়োজন।
electric cars could one day power your house- Photo- Representative
প্রযুক্তিগত সমাধানের তৃতীয় অংশটি হল পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক থেকে সহায়তা নিশ্চিত করা। গ্রিডের কিছু অংশ একই সময়ে সংযোগের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পাওয়ার ডাম্প করতে অক্ষম। তাই স্থানীয় নেটওয়ার্কগুলিকে নিশ্চিত করতে হবে যে তারা পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারবে।
আরও পড়ুন – Shane Warne Accident: ছেলের সঙ্গে বাইক চড়তে গিয়ে অ্যাক্সিডেন্ট, ১৫ মিটার গেলেন হেঁচড়ে হেঁচড়ে
চালকদের সহায়তা:
একবার এই প্রযুক্তি সব জায়গায় চালু হয়ে গেলে আমরা কী ভাবে নিশ্চিত করব যে লোকেরা এই স্কিম বেছে নেবে? তার জন্য উপভোক্তাদের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে হবে। নতুন উদ্ভাবনী বিকল্প সম্পর্কে গাড়ি চালাকদের সচেতন করতে হবে। চালকদের হাতে-কলমে দেখাতে হবে যে এই প্রযুক্তি কী ভাবে কাজ করে।
এই মুহুর্তে, বেশিরভাগ ট্রায়ালগুলি পাওয়ার সংস্থাগুলি বা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন সংস্থাগুলি দ্বারা হচ্ছে, যারা জানে প্রযুক্তি কী ভাবে বাণিজ্যিকভাবে কাজ করে এবং পাওয়ার গ্রিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে হয়। কিন্তু, চালকদের দিকে এবার নজর দেওয়া উচিত। সস্তায় বৈদ্যুতিক যানবাহন চার্জ করা এবং সর্বোচ্চ চাহিদার সময়ে গ্রিডে সেই বিদ্যুৎ বিক্রি করে বছরে ভালো অর্থ আয় করা যেতে পারে। এছাড়াও, পরিবেশের উপর প্রভাব কমানো, জ্বালানি খরচ সাশ্রয় করা এবং সস্তায় বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ, সবই দুর্দান্ত সুবিধা। যদিও লো ব্যাটারির কারণে অনেক গাড়ি মালিক উৎসাহ না-ও পেতে পারে। তাছাড়া বাড়িতে সামঞ্জস্যপূর্ণ চার্জার ইনস্টল করার সম্ভাব্য খরচ ও ব্যাটারি আয়ুকাল কমে আসার বিষয়টিও রয়েছে। গোটা প্রক্রিয়াটি মসৃণ না হলেও সমাধানের অনেক রাস্তা রয়েছে। পাওয়ার কম্পানি, গাড়ি প্রস্তুতকারক এবং ফাইন্যান্স কম্পানির জন্য সরকারি সাহায্য প্রয়োজন যার জন্য বিশেষ করে।
ভারতে বৈদ্যুতিক গাড়ি: ভারতে (India) বৈদ্যুতিক গাড়ি ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। আগামীদিনে এই গাড়ি আরও জনপ্রিয় হবে, তার সঙ্গে চাহিদা বাড়বে বলেই মনে করছে কেন্দ্রীয় সরকার। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর দেশে বিক্রি হওয়া মোট গাড়ির ০.৪৫ শতাংশ ইলেকট্রিক গাড়ি। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার ও দেশের কয়েকটি রাজ্য সরকার এনিয়ে নীতিমালা তৈরি করেছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পেশ করা পরিকল্পনা অনুযায়ী চলে, তবে ভারত হবে বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির অন্যতম প্রধান কেন্দ্র, ঠিক যেমন এখন চিনে বহু শিল্প সামগ্রী তৈরি হয়। কিন্তু সেই ভবিষ্যৎ ঠিক কতটা দূরে, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এক্ষেত্রে দেশের কাছে কয়েকটি বিষয় চ্যালেঞ্জিং, যেগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং হচ্ছে ইলেকট্রিক ভেহিকলের জন্য লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি (Lithium Ion Battery)। ভারত এখনও লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি তৈরিতে পিছিয়ে রয়েছে। কেন্দ্রীয় পরিবহনমন্ত্রী (Union Minister for Road Transport and Highways) নীতিন গড়কড়ি (Nitin Gadkari) জানিয়েছেন যে মাত্র ২ বছরের মধ্যেই বৈদ্যুতিক গাড়ির দাম পেট্রল ও ডিজেল গাড়ির দামে কেনা যাবে। তিনি বলেন, “আগামী ২ বছরের মধ্যে, বৈদ্যুতিক গাড়ির দাম এমন স্তরে নেমে আসবে যে সেগুলি পেট্রল গাড়ির সমান হবে। ইতিমধ্যেই ইভি-তে জিএসটি মাত্র ৫ শতাংশ করা হয়েছে। লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারিরও দাম কমছে।” মন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামদিনে পেট্রল পাম্পগুলিতে ইভি চার্জিং স্টেশন স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হবে।
Follow us on
Download News18 App
বাপ্পার সংগীতে দেবাশীষের ‘এখন নামবে শ্রাবণ’
বাংলাদেশে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ! গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৫
Representational Image
#ঢাকা: করোনার তাণ্ডব চলছে গোটা বিশ্বজুড়েই ৷ প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা ৷ বাড়ছে মৃ্ত্যুও ৷ এই তালিকা থেকে বাদ যায়নি বাংলাদেশও ৷ আজ, সোমবার দুপুর পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের মোট সংখ্যা সে দেশে দাঁড়িয়েছে ৮০৩ জন ৷ নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ১৮২ জন ৷ গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের ৷ ফলে করোনায় সে দেশে এখন মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৩৯ জন ৷
বাংলাদেশে ৮ মার্চ প্রথম করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর ধাপে ধাপে বাড়তে থাকে ভাইরাসের সংক্রমণ। গত ৯ এপ্রিল একই দিনে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ করোনা সংক্রমিত রোগী শনাক্তের কথা জানায় সে দেশের সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। এরপর থেকে শনাক্তের সংখ্যা কিছুটা কমলেও বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা।
Follow us on
Download News18 App
তীব্র বিস্ফোরণে ছাড়খাড় হয়ে গিয়েছে মসজিদ, ক্রমেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, দেখুন ভয়াবহ ছবি
*ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল বাংলাদেশ। শুক্রবার নমাজ পড়ার জন্য মসজিদে বহু মানুষ এসেছিলেন, সেই সময়েই বিস্ফোরণ ঘটে। যার জেরে ঘটনাস্থলেই মারা যান অনেকে। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে আরও কয়েকজনের মৃত্যু হয়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। ছবি: সংগৃহীত।
*স্থানীয় পুলিশকর্তা জায়েদুল আলম জানিয়েছেন, বিস্ফোরণটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জের পশ্চিমে বায়াতুস সালা মসজিদে। শুক্রবার রাত ৮.৩০ মিনিট নাগাদ নমাজ পড়ার জন্য অনেকে মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। প্রার্থনার শেষ পর্যায়ে এই বিস্ফোরণ ঘটে। অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতাল এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮। ছবি: সংগৃহীত।
*গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও ১৯ জন। সকালের পর সন্ধ্যা পর্যন্ত আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে সাত বছরের একজন শিশু রয়েছে। তার নাম জুবায়ের। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে। কারণ তাঁদের দেহের বেশিরভাগ অংশই পুড়ে গিয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, নারায়ণগঞ্জের মসজিদের মাটির নীচে রয়েছে গ্যাসের পাইপ। সেই পাইপ ফুটো হয়ে মসজিদের ভিতর প্রবেশ করে। বদ্ধ ওই প্রার্থনাগৃহের মধ্যে অনেক গ্যাস জমতে শুরু করে। পরে কেউ বুঝতে না পেরে সুইচ অন করলে তা সশব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। তা থেকেই দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা মসজিদ চত্বরে। ছবি: সংগৃহীত।
*আগুনের জেরেই এসি মেসিনগুলি ভয়ানক শব্দে ফেটে যায়। তারপরে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণের জেরে মসজিদের ভেতরের অংশ সম্পূর্ণভাবে তছনছ হয়ে গিয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*এ দিকে, নারায়ণগঞ্জ মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি, ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে একটি এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক জসিম উদ্দিন শনিবার বাংলাদেশের সংবাদপত্র ‘প্রথম আলো’কে জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক খাদিজা তাহেরী ববিকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটিকে আগামী পাঁচদিনের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*প্রশাসনের তরফে মৃতদের নিকট আত্মীয়দের দেহ কবরস্থ করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে এবং আহতদের চিকিৎসার জন্য ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। ছবি: সংগৃহীত।
*ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল বাংলাদেশ। শুক্রবার নমাজ পড়ার জন্য মসজিদে বহু মানুষ এসেছিলেন, সেই সময়েই বিস্ফোরণ ঘটে। যার জেরে ঘটনাস্থলেই মারা যান অনেকে। এরপর হাসপাতালে নিয়ে গেলে আরও কয়েকজনের মৃত্যু হয়। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। ছবি: সংগৃহীত।
*স্থানীয় পুলিশকর্তা জায়েদুল আলম জানিয়েছেন, বিস্ফোরণটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জের পশ্চিমে বায়াতুস সালা মসজিদে। শুক্রবার রাত ৮.৩০ মিনিট নাগাদ নমাজ পড়ার জন্য অনেকে মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। প্রার্থনার শেষ পর্যায়ে এই বিস্ফোরণ ঘটে। অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতাল এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮। ছবি: সংগৃহীত।
*গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও ১৯ জন। সকালের পর সন্ধ্যা পর্যন্ত আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে সাত বছরের একজন শিশু রয়েছে। তার নাম জুবায়ের। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদের শনাক্ত করার কাজ চলছে। কারণ তাঁদের দেহের বেশিরভাগ অংশই পুড়ে গিয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, নারায়ণগঞ্জের মসজিদের মাটির নীচে রয়েছে গ্যাসের পাইপ। সেই পাইপ ফুটো হয়ে মসজিদের ভিতর প্রবেশ করে। বদ্ধ ওই প্রার্থনাগৃহের মধ্যে অনেক গ্যাস জমতে শুরু করে। পরে কেউ বুঝতে না পেরে সুইচ অন করলে তা সশব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। তা থেকেই দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা মসজিদ চত্বরে। ছবি: সংগৃহীত।
*আগুনের জেরেই এসি মেসিনগুলি ভয়ানক শব্দে ফেটে যায়। তারপরে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। বিস্ফোরণের জেরে মসজিদের ভেতরের অংশ সম্পূর্ণভাবে তছনছ হয়ে গিয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*এ দিকে, নারায়ণগঞ্জ মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি, ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে একটি এবং তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক জসিম উদ্দিন শনিবার বাংলাদেশের সংবাদপত্র 'প্রথম আলো'কে জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক খাদিজা তাহেরী ববিকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটিকে আগামী পাঁচদিনের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
*প্রশাসনের তরফে মৃতদের নিকট আত্মীয়দের দেহ কবরস্থ করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে এবং আহতদের চিকিৎসার জন্য ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। ছবি: সংগৃহীত।
Follow us on
Download News18 App
খুলনায় চোখে-মুখে আঠা লাগিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ওই নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে স্বজন ও প্রতিবেশীদের অভিযোগ।
source
জাপান পরমাণু সঙ্কট নিরসনে রাশিয়ার সহায়তা চাইল
জাপান পরমাণু সঙ্কট নিরসনে রাশিয়ার সহায়তা চেয়েছে। ফুকুশিমা কেন্দ্রের দূষিত তরল বর্জ্যকে কঠিন বর্জ্যে রূপান্তর করতে রাশিয়াকে একটি ভাসমান ‘রেডিয়েশন ট্রিটমেন্ট প্লান্ট’ পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে জাপান।
টোকিও, এপ্রিল ০৫ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- জাপান পরমাণু সঙ্কট নিরসনে রাশিয়ার সহায়তা চেয়েছে। ফুকুশিমা কেন্দ্রের দূষিত তরল বর্জ্যকে কঠিন বর্জ্যে রূপান্তর করতে রাশিয়াকে একটি ভাসমান ‘রেডিয়েশন ট্রিটমেন্ট প্লান্ট’ পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে জাপান।
রাশিয়ার ইন্টারফ্যাক্স সংবাদ সংস্থা এ খবর জানিয়েছে।
সমীক্ষায় এগিয়ে বাইডেন, ট্রাম্প এরপরও যেভাবে জিততে পারেন
কেবল জাতীয় পর্যায়ের জরিপে নয়, ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড’ কিংবা ‘সুইং স্টেট’গুলোতেও তার অবস্থান তুলনামূলক ভালো।
ভোটের দিন যত ঘনিয়ে আসছে, কোনো কোনো ‘দোদুল্যমান রাজ্যে’ সাবেক এ মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের অবস্থান আরও শক্তিশালী হচ্ছে বলে বেশ কয়েকটি জরিপে ইঙ্গিত মিলেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
তাহলে কি বাইডেনই হতে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট? ৩ নভেম্বরের আগে তা নিশ্চিত করে বলা না গেলেও বিভিন্ন জরিপের ফল, আগাম ভোট এবং নির্বাচনী তহবিলে বিপুল পরিমাণ অর্থ,ডেমোক্র্যাট শিবিরের কর্মকর্তাদের স্বস্তি দিচ্ছে।
ডেমোক্র্যাটরা এবার নির্বাচনী প্রচারাভিযানে বিপুল পরিমাণ চাঁদা তুলেছে। আর্থিক দিক দিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকায় ভোটের ঠিক আগের সপ্তাহগুলোয় বাইডেন তার প্রচারণা ও বার্তা দিয়ে রেডিও-টিভি ছেয়ে ফেলতে পারবেন।
নির্বাচনী বিশ্লেষকদের বেশিরভাগেরই বাজি ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর পক্ষে। নেট সিলভারের ফাইভথার্টিএইট ডট কম ব্লগ বাইডেনের জয়ের সম্ভাবনা দেখছে ৮৭ শতাংশ। অন্যদিকে ডিসিশন ডেস্ক এইচ কিউ বলছে, এ সম্ভাবনা ৮৩.৫ শতাংশ।
অনেকের কাছেই এ সব যেন চার বছর আগের পুনরাবৃত্তি, যার শেষটা হয়েছিল ডেমোক্র্যাটদের ‘আশাভঙ্গের’ ভেতর দিয়ে।
২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সপ্তাহ দুয়েক আগেও হিলারি ক্লিনটনের জয়ের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা গিয়েছিল। অথচ শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পই শেষ হাসি হেসেছিলেন।
ট্রাম্পের আরেকটি ‘ওভার ট্রাম্পের’মধ্যে দিয়ে কি এবারও তাই ঘটতে যাচ্ছে?
তুলনামূলক সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা বাইডেন এরপরও যে ৫টি সম্ভাব্য কারণে হেরে যেতে পারেন, সেগুলো হচ্ছে-
চার বছর আগে নির্বাচনের ঠিক ১১ দিন আগে মার্কিন কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআইয়ের পরিচালক জেমস কোমি অনেকটা হুট করেই পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার সময় হিলারির ব্যক্তিগত ইমেইল সার্ভার ব্যবহারের ঘটনাটির তদন্ত নতুন করে শুরু করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
এর পরের এক সপ্তাহ এ ঘটনা এবং এর সম্পর্কিত নানান বিষয় ছিল সংবাদ মাধ্যমে বড় খবর; যা ট্রাম্পের প্রচারাভিযানকেও দম ফেলার একটা সুযোগ এনে দিয়েছিল।
চলতি বছরের নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ১৭ দিন; এবারও যদি কাছাকাছি ধরনের একটি রাজনৈতিক ভূমিকম্প ঘটে যায়, তাহলে ট্রাম্পের কপাল খুলেও যেতে পারে।
অবশ্য এখন পর্যন্ত এ মাসের সব বড় বড় চমকই ট্রাম্পের বিপক্ষে গেছে। যেমন, তার কর সংক্রান্ত খবর ফাঁস, এবং কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি।
রিপাবলিকান শিবির অবশ্য অন্য একটি ঘটনাকে তাদের প্রচারে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে।
নিউ ইয়র্ক পোস্ট সম্প্রতি একটি রহস্যময় ল্যাপটপ এবং তাতে পাওয়া একটি ইমেইল নিয়ে এক নাটকীয় খবর প্রকাশ করেছে । ওই ইমেইলে জো বাইডেনের ছেলে হান্টারের একটি ইউক্রেইনীয় গ্যাস কোম্পানির হয়ে লবিংয়ের চেষ্টা সংক্রান্ত কিছু তথ্য আছে বলে জানিয়েছে মার্কিন গণমাধ্যমগুলো।
রিপাবলিকানরা এবার এ ইমেইলের মাধ্যমে বাইডেনকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছেন; যদিও ইমেইলটির উৎস প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় এবং সুনির্দিষ্ট প্রমাণের অভাবে এটা হয়তো খুব বেশি ভোটারের মত পরিবর্তন করতে পারবে না।
ট্রাম্প অবশ্য বলেছেন, এটা কেবল শুরু, আরো অনেক কিছুই আসছে। যদি তাই হয়, এবং বাইডেনের ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকার সময়ে কোনো অন্যায় করার প্রমাণ পাওয়া যায় – তাহলে তা একটা ভিন্ন এবং বড় ঘটনায় পরিণত হতে পারে।
কিংবা কে জানে, হয়তো এর চেয়েও বড় কোনো ঘটনা অপেক্ষা করে আছে।
কী সেই ঘটনা? যদি আগে থেকে অনুমানই করা যায়, তাহলে কী আর তা বিস্ময় সৃষ্টি করতে পারে?
যেদিন থেকে জো বাইডেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হয়েছেন – সেদিন থেকেই জাতীয় জনমত জরিপগুলোয় তাকে ট্রাম্পের চাইতে এগিয়ে থাকতে দেখা গেছে।
দুই প্রার্থীর মধ্যে ব্যবধান খুবই সামান্য এমন ‘সুইং স্টেট’ বা ‘দোদুল্যমান রাজ্য’গুলোতেও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী খানিকটা এগিয়ে আছেন। জনমত জরিপগুলোতে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকে। এর কারণে ফলাফলে সাধারণত ৩ থেকে ৫ শতাংশ ওলট-পালট হতে পারে।
কিন্তু ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেটের’ কোনো কোনোটিতে বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে ৫ শতাংশের বেশি ব্যবধানে এগিয়ে আছেন।
যদিও ২০১৬ সালের নির্বাচনে দেখা গেছে, জাতীয় পর্যায়ের জরিপে কে এগিয়ে আছেন, শেষ পর্যন্ত তা অপ্রাসঙ্গিক। আর অঙ্গরাজ্য স্তরের জরিপেগুলোও ভুল প্রমাণিত হতে পারে।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কেমন হবে, শেষ পর্যন্ত কত লোক ভোট দিতে যাবেন- এসবের পূর্বাভাস দেয়া প্রতি নির্বাচনের আগেই জরিপকারীদের জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৬ সালের নির্বাচনে জরিপকারীরা এক্ষেত্রে বড় ধরনের ভুল করেছিল। তারা শ্বেতাঙ্গ এবং কলেজে পড়েনি এমন ভোটারদের সংখ্যা কম ধরেছিল, পরে যারা বেশি সংখ্যায় ট্রাম্পকে ভোট দেয়।
নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, বাইডেন এখন বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের জরিপে যে ব্যবধানে এগিয়ে আছেন, তাতে জরিপকারীরা ২০১৬-র মত ভুল করলেও তিনি জিতে যাবেন।
অবশ্য জরিপকারীদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জও আছে। কেননা এবার বহু আমেরিকানই ডাকযোগে ভোট দেবার পরিকল্পনা করছেন। রিপাবলিকানরা ইতিমধ্যেই বলে দিয়েছে যে তারা ডাকযোগে দেয়া ভোটকে জোরালভাবে চ্যালেঞ্জ করবে। তাদের মতে, এখানে ব্যাপক জালিয়াতির সম্ভাবনা রয়েছে, যা ঠেকানো প্রয়োজন।
অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটরা বলছে, এটা আসলে ভোটারদের দমন করার একটা প্রয়াস।
ভোটাররা যদি তাদের ফর্মগুলো ভুলভাবে পূরণ করে অথবা যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে, কিংবা যদি ডাকযোগে ভোট পাঠানোর ক্ষেত্রে কোন বিঘ্ন বা বিলম্ব হয় – তাহলে এমন পরিস্থিতি হতে পারে যে সঠিকভাবে পূরণ করা ভোটও বাতিল হয়ে যেতে পারে।
ভোটকেন্দ্রেগুলোর সংখ্যা কম হলে, বা তাতে যদি কর্মকর্তা কম থাকে – তাহলেও ৩ নভেম্বর ভোট দিতে গিয়ে অনেকে অসুবিধায় পড়তে পারেন। এতে জরিপকারীরা যাদের ‘সম্ভাব্য ভোটার’ বলে চিহ্নিত করছে, তাদের অনেকেই ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা বাতিল করতে পারে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চাকরির এমসিকিউ পরীক্ষা ৪ মার্চ
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১০ম গ্রেডের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা পদের পরীক্ষার সময়সূচি, কেন্দ্র ও আসনবিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
source