Monthly Archives: February 2024

ভারতে চলন্ত ট্রেনে আগুনের গুজবে লাফ দিয়ে আরেক ট্রেনে কাটা পড়ে অনেকে হতাহত

ভাগলপুর থেকে বেঙ্গালুরুগামী অঙ্গা এক্সপ্রেসের যাত্রীরা ট্রেনে আগুন লাগার গুজবে আতঙ্কিত হয়ে লাফ দিয়েছিলেন।
source

‘সাকিব-তামিম’ ম্যাচ নিয়ে যা বললেন মুশফিক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে সবার কাছেই বিপিএলে রংপুর রাইডার্স ও ফরচুন বরিশালের ম্যাচ যেন হয়ে গিয়েছিল সাকিব আল হাসান বনাম তামিম ইকবাল লড়াই।
source

সীমান্তে গোলাগুলির শব্দ নেই, খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

সীমান্তে শান্ত পরিস্থিতিতে কিছুটা স্বস্তিতে আছেন এপারে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এবং কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তের ২৭ গ্রামের মানুষ।
source

ন্য়ায়বিচার পেলেন বাংলাদেশের মুক্তমনা ব্লগার অভিজিৎ, মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত পাঁচ

মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত অভিজিৎ রায়ের খুনীরা।
#ঢাকা: মৃত্যুর ৬ বছর পর ন্যায়বিচার পেলেন বাংলাদেশের মুক্তমনা ব্লগার অভিজিৎ রায়। তাঁর হত্যায় জড়িত থাকার অপরাধে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিল বাংলাদেশের আদালত। মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিতরা বলেন, মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক, আকরাম হোসেন, আবু সিদ্দিকি, মোজাম্মেল হোসেন, আরাফাত রহমান। এছাড়াও সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ আদালত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন শফিউর রহমান ফারাবিকে। এরা প্রত্যেকেই জঙ্গি সংগঠন আনসারউল্লাহ বাংলা দলের সদস্য ছিল।
২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারির ঘটনা। ঢাকার অমর একুশে বইমেলা থেকে ফেরার সময় মৌলবাদীরা টিএসসি এলাকায় অভিজিৎকে ঘিরে ধরে। কুপিয়ে খুন করা হয় তাঁকে। অভিজিত মুক্তচিন্তা ও যুক্তিবাদের পক্ষে ব্লগ লিখতেন, এই ছিল তাঁর ‘অপরাধ’।
দুষ্কৃতীরা অভিজিৎকে খুন করেই ক্ষান্ত হয়নি। হামলা চালানো হয় অভিজিতের স্ত্রী রফিদা আহমেদের উপরেও। শাহবাগ থানায় এফআইআর করেন অভিজিতের বাবা।
সরকারি আইনজীবীদের মতে গোটা ঘটনার ব্লু প্রিন্ট তৈর্ করেছিলেন সৈয়দ জিয়াউল হক। অভিজিৎ ছাড়াও আরও বহু সমাজকর্মী, মুক্তমনা মানুষকে খুন করেছে সৈয়দের সংস্থা আনসারউল্লাহ বাংলা।
Follow us on
Download News18 App

source

সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে সৌদি আরবে এক দিনে সাতজনের শিরশ্ছেদ

সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি বলেছে, সন্ত্রাসী সংগঠন গড়ে তোলা ও এগুলোকে অর্থায়ন করার দায়ে সাতজনকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
source

করোনা সন্দেহে বৃদ্ধা মা-কে জঙ্গলে ফেলে পালাল ছেলে ও দুই মেয়ে !

Photo: Collected
#ঢাকা: ছিল শুধু সর্দি- কাশি এবং হালকা জ্বর ৷ তার জন্য চিকিৎসা করানো তো দূর ৷ করোনা সন্দেহে বৃদ্ধা মা-কে জঙ্গলে ফেলে চলে এল ছেলে, দুই মেয়ে এবং জামাই ৷ ডাক্তার দেখানোর নাম করেই রাতের অন্ধকারে বাংলাদেশের শখীপুর জঙ্গলে বৃ্দ্ধা মা-কে ফেলে এলেন তাঁর সন্তানেরা ৷
‘মা, তুমি এই বনে এক রাত থাকো। কাল এসে তোমাকে নিয়ে যাব…’ এই কথা বলেই বৃদ্ধাকে জঙ্গলের এক জায়গায় রেখে পালিয়ে যায় তাঁর ছেলেমেয়েরা ৷ গভীর রাতে বৃদ্ধার কান্না শুনে স্থানীয় মানুষ প্রশাসনকে খবর দেন। রাত দেড়টা নাগাদ তাঁকে উদ্ধার করা হয়। করোনার উপসর্গ থাকায় অ্যাম্বুল্যান্সে করে পাঠানো হয় ঢাকার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে। কিন্তু সেখানে বেড না-থাকায় বৃদ্ধাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।
কীভাবে সন্তানেরা মায়ের সঙ্গে এমন অমানবিক আচরণ করলেন? গ্রামবাসীরা খোঁজ না পেলে রাতের বেলা হয়তো ওই অসুস্থ বৃদ্ধাকে শিয়াল–কুকুরে খেয়েই ফেলত ! সত্যি এমন সন্তান থাকার চেয়ে না থাকা ভাল ৷
Follow us on
Download News18 App

source

ভাবাই যায় না, সমুদ্রের সবচেয়ে দ্রুতগতির 'দস্যু' এল নাটোরে! লাগল ছোটাছুটি

বাংলাদেশের নদীতে ফের সামুদ্রিক মাছের প্রবেশ। কিন্তু তাবলে সমুদ্র থেকে কয়েকশো কিলোমিটার দূরের নাটোরে এল সমুদ্রের সবথেকে দ্রুতগতির মাছ সেইল ফিশ! যা দেখতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি লেগে যায়। অথচ সমুদ্র থেকে উত্তরের জেলা নাটোরের দূরত্ব কয়েক শ কিলোমিটার।
জানা গিয়েছে, বুধবার নাটোরের দিয়াড়ভিটা মোড়ে মাছটি দেখতে ভিড় করে বহু মানুষ। আট থেকে আশি সকলেই ছুটি আসে মাছটি দেখতে। প্রসঙ্গত, সেইল ফিশকে স্থানীয় ভাষায় পাখি মাছ বলে ডাকা হয়।
নাটোরের খুব কম মানুষেরই সামুদ্রিক মাছ দেখার অভিজ্ঞতা আছে। তাই স্থানীয় এলাকায় সেইল ফিশ দেখতে আগ্রহের অন্ত নেই। সমুদ্রের সবচেয়ে দ্রুতগতির মাছ বলে পরিচিত সেইল ফিশ।
নাটোরে আসা পাঁচ ফুটের বেশি লম্বা সেইল ফিশটি। ওজন ৪৭ কেজি। ধূসর বর্ণের মাছটির মুখে রয়েছে অন্তত দেড় ফুট লম্বা শুঁড়। এলাকার সকলেই বলছে, এ ধরনের মাছ তারা কখনও চোখে দেখিনি।
মাছটি পটুয়াখালীর কুয়াকাটা থেকে বিক্রির জন্য নাটোরের ভোলার আড়তে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু এত ভিড় হয়ে যায় মাছটি দেখতে যে, তিন ঘণ্টা বিক্রেতা মাছটি বিক্রেতা কাটতেই পারেননি।
বাংলাদেশের নদীতে ফের সামুদ্রিক মাছের প্রবেশ। কিন্তু তাবলে সমুদ্র থেকে কয়েকশো কিলোমিটার দূরের নাটোরে এল সমুদ্রের সবথেকে দ্রুতগতির মাছ সেইল ফিশ! যা দেখতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি লেগে যায়। অথচ সমুদ্র থেকে উত্তরের জেলা নাটোরের দূরত্ব কয়েক শ কিলোমিটার।
জানা গিয়েছে, বুধবার নাটোরের দিয়াড়ভিটা মোড়ে মাছটি দেখতে ভিড় করে বহু মানুষ। আট থেকে আশি সকলেই ছুটি আসে মাছটি দেখতে। প্রসঙ্গত, সেইল ফিশকে স্থানীয় ভাষায় পাখি মাছ বলে ডাকা হয়।
নাটোরের খুব কম মানুষেরই সামুদ্রিক মাছ দেখার অভিজ্ঞতা আছে। তাই স্থানীয় এলাকায় সেইল ফিশ দেখতে আগ্রহের অন্ত নেই। সমুদ্রের সবচেয়ে দ্রুতগতির মাছ বলে পরিচিত সেইল ফিশ।
নাটোরে আসা পাঁচ ফুটের বেশি লম্বা সেইল ফিশটি। ওজন ৪৭ কেজি। ধূসর বর্ণের মাছটির মুখে রয়েছে অন্তত দেড় ফুট লম্বা শুঁড়। এলাকার সকলেই বলছে, এ ধরনের মাছ তারা কখনও চোখে দেখিনি।
মাছটি পটুয়াখালীর কুয়াকাটা থেকে বিক্রির জন্য নাটোরের ভোলার আড়তে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু এত ভিড় হয়ে যায় মাছটি দেখতে যে, তিন ঘণ্টা বিক্রেতা মাছটি বিক্রেতা কাটতেই পারেননি।
Follow us on
Download News18 App

source

error: Content is protected !!