Daily Archives: February 26, 2024

নোবেলের জীবনে নতুন বিপর্যয় ! করোনা আক্রান্ত গায়কের বাবা !

#বাংলাদেশ:  বাংলাদেশের নোবেল এখন সবথেকে বেশি চর্চায় রয়েছেন। তাঁর কাজ কর্ম দেখে সকলেই বেশ বিরক্ত। নানা রকম উত্তেজক মন্তব্য করেছেন তিনি। তবে এই সব কিছুর মধ্যেই এবার করোনা হানা বসালো নোবেলের পরিবারে।
জানা যায় যে সপ্তাহ খানেক ধরেই তাঁর বাবা মোজাফফর হোসেন নান্নু অসুস্থ ছিলেন। ফরিদপুরের মেডিক্যাল কলেজে তাঁর করোনা টেস্ট করা হয়। রিপোর্ট পজিটিভ আসে। নোবেলের বাবাই নিশ্চিত করেন যে তাঁর করোনা পজিটিভ। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা এখন অনেকটাই ভাল। নিজেকে গোপালগঞ্জের বাড়িতে আইসোলেশনে রেখেছেন তিনি। যদিও তাঁর ছেলে রয়েছে ঢাকাতে। বাবার করোনা হওয়া নিয়ে এখনও কোনও মন্তব্য করেননি নোবেল।
Follow us on
Download News18 App

source

একুশে বইমেলায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করল কুষ্টিয়া বন্ধুসভা

সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত স্টলের দায়িত্ব পালন করেন বন্ধুরা। স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, লেখক, পাঠকসহ সমাজের বিভিন্ন সুধীজন কুষ্টিয়া বন্ধুসভার স্টল থেকে বই কেনেন ও পরিদর্শন করেন। সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে কবি ও কথাসাহিত্যিক আনিসুল হকের নতুন উপন্যাস ‘কখনো আমার মাকে’। প্রতিটি বইয়ের সঙ্গে কুষ্টিয়া বন্ধুসভার পক্ষ থেকে একটি করে কলম উপহার দেওয়া হয়।
source

ছেলে–মেয়ে ও জামাতা আগাম জামিন পাননি

মারধরের অভিযোগে ছেলে, মেয়ে ও জামাতার বিরুদ্ধে ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার আদালতে নালিশি মামলাটি করেন খুরশিদা আক্তার। এতে ঘটনাস্থল কাফরুল থানার ৪৯৮ উত্তর ইব্রাহিমপুর (বাদীর নিজ বাসা) উল্লেখ করা হয়েছে।
source

আইসিএইচএমটির সঙ্গে নতুন গাঁটছড়া বাঁধল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা

পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা সম্প্রতি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব হেলথ কেয়ার অ্যান্ড মেডিকেল ট্যুরিজমের (আইসিএইচএমটি) সঙ্গে।
source

গাড়ি কেনার কথা ভাবলে Maruti Suzuki Celerio কি সেরা অপশন হতে পারে?

#নয়াদিল্লি: Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আধুনিক ও উন্নত ফিচার। আগের মডেলের গাড়ির থেকে এই গাড়িতে যুক্ত করা হয়েছে অত্যাধুনিক ফিচার ও উন্নত টেকনোলজি। ভারতে Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়ির এক্স শোরুম প্রাইজ শুরু হচ্ছে প্রায় ৪.৯৯ লাখ টাকা থেকে। নতুন এই Celerio গাড়ির ডিজাইন করা হয়েছে যুব সম্প্রদায়ের কথা মাথায় রেখে। এই গাড়িকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে আধুনিক ও উন্নত ইঞ্জিন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক Maruti Suzuki Celerio কেনার পাঁচটি কারণ।
কেবিন
Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়ির দৈর্ঘ্য ও উচ্চতা আগের মডেলের গাড়ির মতো হলেও, নতুন Celerio গাড়ির প্রস্থ প্রায় ৫৫ এমএম করা হয়েছে। Celerio গাড়ির পেছনে ৩ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষ বসার জন্য শোল্ডার রুমের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে ৩১৩ লিটারের লার্জার বুট। নতুন Celerio গাড়ির ৪টি দরজা আগের থেকে আরও ভালো এবং ওয়াইডার ভাবে ওপেন করা যাবে।
আরও পড়ুন – ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বাজারে আসছে নতুন দু’চাকার গাড়ি, দেখে নিন এক ঝলকে!
আপডেটেড ফিচার
Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আধুনিক ও উন্নত ফিচার। নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে ৭ ইঞ্চির ইনফোটেনমেন্ট সিস্টেম যা অ্যান্ড্রয়েড অটো (Android Auto) এবং অ্যাপল কারপ্লে (Apple CarPlay) সাপোর্ট যুক্ত।
ব্যাটারি সেফটি
Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে লেটেস্ট হিয়ারটেক্ট (HEARTECT) প্ল্যাটফর্ম। যা আগের মডেলের গাড়ির থেকে অনেক বেশি সুরক্ষা ও সেফটি যুক্ত। নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে দু’টি এয়ারব্যাগ যা হিল হোল্ড অ্যাসিস্ট ফিচার যুক্ত। Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে প্রথম এই ধরনের ফিচার ব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন – এক চার্জে চলবে ১০০ কিলোমিটার, নাম মাত্র দামে এল সাইকেল, তাহলে আর স্কুটার কিনবেন কেন?
পোস্ট সেলস নেটওয়ার্ক
Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে রোবাস্ট পোস্ট সেলস নেটওয়ার্ক যা গাড়িটির রিসেল ভ্যালু বাড়িয়ে দিয়েছে। Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা, এর ফলে এই গাড়িটি ক্রেতাদের কাছে প্রথম পছন্দ হয়ে উঠতে পারে।
মাইলেজ
Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio গাড়িতে রয়েছে নেক্সট জেনারেশন কে সিরিজ ইঞ্জিন, অ্যারোডায়নামিক প্রোফাইল, লো রেসিস্ট্যান্স টায়ার। ভারতের মধ্যে সবথেকে ফুয়েল এফিসিয়েন্ট গাড়ি হল Maruti Suzuki কোম্পানির নতুন Celerio। এই গাড়িটির মাইলেজ হল ২৬.৬৮ কেএমপিএল (kmpl), যা এআরএআই (ARAI) সার্টিফায়েড।
Follow us on
Download News18 App

source

বাংলাদেশের ৫০! 'সোনার বাংলার' সব রঙ যেন বিবি রাসেলের অদৃশ্য প্যালেটে…

‘স্প্ল্যাশ অফ কালারস’, যেন একগুচ্ছ রং ছড়িয়ে দেওয়া! করোনা কালের এই কঠিন সময়েও মন ভাল করে দেওয়া সব সৃষ্টি। বিবির মতোই তাঁর নতুন কাজের সম্ভার যেন রামধনুর সাত রঙে রঙিন। বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলার বুকের সব রং যেন জড়ো করেছেন ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল তাঁর মনের অদৃশ্য প্যালেটে। আর তাই দিয়েই ভরিয়ে দিয়েছেন তাঁর বিশেষ ‘রেঞ্জ অফ প্রোডাকশন ফর ফিফটি ইয়ার্স সেলিব্রেশন অফ বাংলাদেশ’।
‘বিবি’স প্ৰডাকশন’-কে বিশ্বের ফ্যাশন মানচিত্রে সবথেকে বেশি পরিচিতি দিয়েছে গ্রাম বাংলার নিজস্ব ‘গামছা’। তাই দিয়েই ৫০ বছরের বাংলাদেশকে বিশেষ ‘বার্থডে গিফট’ অর্থাৎ জন্মদিনের উপহার দিতে চেয়েছেন বিবি। শিল্প এবং সৃষ্টির এই খেলায় তাঁকে সঙ্গ দিয়েছে বিবি রাসেলের সেই চিরকালীন প্রিয় ‘গামছা’ ফ্যাব্রিক আর গ্রাম বাংলার তাঁত শিল্পীরা।
বানিয়েছেন শাড়ি থেকে ‘এক্সেসরিজ’। চমৎকার সব ড্রেস। নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই রয়েছে একগুচ্ছ নতুন চমক। ফেব্রিক থেকে রং সবেতেই এবারে যেন এক বিপ্লবের ছোঁয়া বিবির কাজে। বাংলাদেশের নিজস্ব বাহারি জামদানি থেকে শুরু করে নরম কটনের বাটিক। কী নেই?
আর রং? বাংলাদেশের আকাশ-মাটি-চরাচরে খেলা করা সব রঙ যেন হাজির বিবির পসরায়! শেডস অফ ব্লু থেকে কাঁচা হলুদ! পাকা ধান ক্ষেতের সেই আগুনে ‘অরেঞ্জ’ থেকে কচি কলাপাতা! ‘সোনার বাংলার’ নদী-নালা-আকাশে ছুঁয়ে থাকা নীল রঙের ছড়াছড়িও চোখে পড়ার মত।
এর আগে লাল রং নিয়ে তেমন কাজ করেননি বিবি। এবার কিন্তু সেই রক্তিম বর্ণেরও সব শেড হাজির বিবির কাজে। যেমন এই লাল জামদানি দিয়ে বানানো র্যাপ অন-টি। এভাবেই ফিউশনের ছোঁয়ায় ভরপুর বিবির এক একটি সৃষ্টি। লাল রঙের ক্ষেত্রেও রয়েছে বৈচিত্র। গোলাপি লাল থেকে টকটকে লাল সব রঙ রয়েছে এই ফ্যাশন রেঞ্জে।
বরাবরই প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যকে কে মিলিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশে ছোটবেলা কাটানো এবং পরে বড় হয়ে লণ্ডনের কলেজ অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন থেকে পড়াশোনা। ভোগ-সহ আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিনে দীর্ঘদিন মডেলিং। সে পাট শেষ করে বাংলাদেশে ফিরে সেখানকার তাঁতিদের নিয়ে আলাদা পরিচিতি তৈরি করেন বিবি রাসেল। নাম হয় ‘বিবিজ প্রোডাকশন’। এরপরে আসে তাঁর ‘ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট’।
তাঁর কাজের নিজস্ব স্টাইলের সঙ্গে বাংলাদেশের নিজস্বতাকে জারিত করেই তৈরি করেছেন এক একটি পোশাক ও এক্সেসরিজ। এই করোনাকালের কথা ভেবেই নির্বাচন করেছেন বাংলার নিজস্ব সুতি ও রং দিয়ে বানানো সাদামাটা অথচ স্মার্ট পোশাক যা বার বার ধোয়াতেও কোনও অসুবিধে নেই। এবং দাম-ও সাধারণের নাগালের মধ্যেই। একইভাবে মাথায় রেখেছেন এমন পোশাকের কথা যাতে হাত খালি থাকে। পোশাকে পকেট থাকে। ব্যবহারিক দিকটা মাথায় রেখেছেন বিবি।
পোশাকের পাশাপাশি নজর কাড়ছে বিবির চেনা এক্সেসরিজ। যার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ এই কচুরিপানা চুড়ি। নদী-নালা ঘেরা বাংলাদেশের ঘরোয়া প্রাকৃতিক ভেষজ রঙ দিয়ে তৈরি এই চুড়ি একদিন বিশ্ব ফ্যাশন মানচিত্রে তাবড় মানুষ-জনকে অবাক করেছিল।
আর থাকছে বিবির নিজস্ব রিকশা আর্ট। জুতো, চশমা, টিপ থেকে গৃহস্থালির সরঞ্জাম সবেতেই নজর কাড়ছে এই রিকশা আর্ট। তবে সবই ‘প্রকৃতি বান্ধব’ রঙ ও কাপড় দিয়ে তৈরি। বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের মাটির সোঁদা গন্ধ মাখানো এক ঝলক টাটকা বাতাস যেন বিবির এই প্রোডাকশন।
'স্প্ল্যাশ অফ কালারস', যেন একগুচ্ছ রং ছড়িয়ে দেওয়া! করোনা কালের এই কঠিন সময়েও মন ভাল করে দেওয়া সব সৃষ্টি। বিবির মতোই তাঁর নতুন কাজের সম্ভার যেন রামধনুর সাত রঙে রঙিন। বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলার বুকের সব রং যেন জড়ো করেছেন ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল তাঁর মনের অদৃশ্য প্যালেটে। আর তাই দিয়েই ভরিয়ে দিয়েছেন তাঁর বিশেষ 'রেঞ্জ অফ প্রোডাকশন ফর ফিফটি ইয়ার্স সেলিব্রেশন অফ বাংলাদেশ'।
'বিবি'স প্ৰডাকশন'-কে বিশ্বের ফ্যাশন মানচিত্রে সবথেকে বেশি পরিচিতি দিয়েছে গ্রাম বাংলার নিজস্ব 'গামছা'। তাই দিয়েই ৫০ বছরের বাংলাদেশকে বিশেষ 'বার্থডে গিফট' অর্থাৎ জন্মদিনের উপহার দিতে চেয়েছেন বিবি। শিল্প এবং সৃষ্টির এই খেলায় তাঁকে সঙ্গ দিয়েছে বিবি রাসেলের সেই চিরকালীন প্রিয় 'গামছা' ফ্যাব্রিক আর গ্রাম বাংলার তাঁত শিল্পীরা।
বানিয়েছেন শাড়ি থেকে 'এক্সেসরিজ'। চমৎকার সব ড্রেস। নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই রয়েছে একগুচ্ছ নতুন চমক। ফেব্রিক থেকে রং সবেতেই এবারে যেন এক বিপ্লবের ছোঁয়া বিবির কাজে। বাংলাদেশের নিজস্ব বাহারি জামদানি থেকে শুরু করে নরম কটনের বাটিক। কী নেই?
আর রং? বাংলাদেশের আকাশ-মাটি-চরাচরে খেলা করা সব রঙ যেন হাজির বিবির পসরায়! শেডস অফ ব্লু থেকে কাঁচা হলুদ! পাকা ধান ক্ষেতের সেই আগুনে 'অরেঞ্জ' থেকে কচি কলাপাতা! 'সোনার বাংলার' নদী-নালা-আকাশে ছুঁয়ে থাকা নীল রঙের ছড়াছড়িও চোখে পড়ার মত।
এর আগে লাল রং নিয়ে তেমন কাজ করেননি বিবি। এবার কিন্তু সেই রক্তিম বর্ণেরও সব শেড হাজির বিবির কাজে। যেমন এই লাল জামদানি দিয়ে বানানো র্যাপ অন-টি। এভাবেই ফিউশনের ছোঁয়ায় ভরপুর বিবির এক একটি সৃষ্টি। লাল রঙের ক্ষেত্রেও রয়েছে বৈচিত্র। গোলাপি লাল থেকে টকটকে লাল সব রঙ রয়েছে এই ফ্যাশন রেঞ্জে।
বরাবরই প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যকে কে মিলিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশে ছোটবেলা কাটানো এবং পরে বড় হয়ে লণ্ডনের কলেজ অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন থেকে পড়াশোনা। ভোগ-সহ আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিনে দীর্ঘদিন মডেলিং। সে পাট শেষ করে বাংলাদেশে ফিরে সেখানকার তাঁতিদের নিয়ে আলাদা পরিচিতি তৈরি করেন বিবি রাসেল। নাম হয় 'বিবিজ প্রোডাকশন'। এরপরে আসে তাঁর 'ফ্যাশন ফর ডেভেলপমেন্ট'।
তাঁর কাজের নিজস্ব স্টাইলের সঙ্গে বাংলাদেশের নিজস্বতাকে জারিত করেই তৈরি করেছেন এক একটি পোশাক ও এক্সেসরিজ। এই করোনাকালের কথা ভেবেই নির্বাচন করেছেন বাংলার নিজস্ব সুতি ও রং দিয়ে বানানো সাদামাটা অথচ স্মার্ট পোশাক যা বার বার ধোয়াতেও কোনও অসুবিধে নেই। এবং দাম-ও সাধারণের নাগালের মধ্যেই। একইভাবে মাথায় রেখেছেন এমন পোশাকের কথা যাতে হাত খালি থাকে। পোশাকে পকেট থাকে। ব্যবহারিক দিকটা মাথায় রেখেছেন বিবি।
পোশাকের পাশাপাশি নজর কাড়ছে বিবির চেনা এক্সেসরিজ। যার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ এই কচুরিপানা চুড়ি। নদী-নালা ঘেরা বাংলাদেশের ঘরোয়া প্রাকৃতিক ভেষজ রঙ দিয়ে তৈরি এই চুড়ি একদিন বিশ্ব ফ্যাশন মানচিত্রে তাবড় মানুষ-জনকে অবাক করেছিল।
আর থাকছে বিবির নিজস্ব রিকশা আর্ট। জুতো, চশমা, টিপ থেকে গৃহস্থালির সরঞ্জাম সবেতেই নজর কাড়ছে এই রিকশা আর্ট। তবে সবই 'প্রকৃতি বান্ধব' রঙ ও কাপড় দিয়ে তৈরি। বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের মাটির সোঁদা গন্ধ মাখানো এক ঝলক টাটকা বাতাস যেন বিবির এই প্রোডাকশন।
Follow us on
Download News18 App

source

error: Content is protected !!